logo
প্রকাশ: ০৪:৪১:১৪ PM, শনিবার, জানুয়ারী ২, ২০১৬
ব্যাংকিং জাতি গড়ার প্রত্যয়ে শেষ হলো ব্যাংকিং মেলা
অনলাইন রিপোর্ট

অর্থনৈতিক উন্নয়নে একটি ব্যাংকিং জাতি গড়ার প্রত্যেয়ে শেষ হলো পাচঁ দিনব্যাপী ব্যাংকিং মেলা। গত ২৪ নভেম্বর রাজধানীর বাংলা একাডেমিতে শুরু হওয়া ব্যাংকিং মেলা শেষ হলো শনিবার।

সন্ধ্যায় একাডেমি প্রাঙ্গণে সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন সাবেক খাদ্যমন্ত্রী ও অর্থ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি আব্দুর রাজ্জাক। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিতি ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আতিউর রহমান।

প্রধান অতিথির ভাষণে আব্দুর রাজ্জাক বলেন, বর্তমানে ঋণের সুদের হার ১০ শতাংশের বেশি। যার কারণে দেশে বিনিয়োগ বাড়ছে না।

তিনি বলেন, সুদের হার না কমলে মানুষের পক্ষে ব্যবসা করাটা কঠিন। আমাদের এখানে এসএমই খাতে বর্তমানে উচ্চ সুদের হার রয়েছে। এত বেশি সুদ দিয়ে ব্যবসা করাটা কঠিন। এই কারণে ১০ শতাংশের কম হওয়া উচিত বলে মন্তব্য করেন তিনি।

এই সময় ব্যাংক মালিকদের উদ্দেশে আব্দুর রাজ্জাক বলেন, ব্যাংকের উচিত শুধু মুনাফা করা নয়, মানুষের সেবা করাও। ব্যাংক মালিকদের উচিত সিএসআর কার্যক্রমে আরও বেশি অংশগ্রহণ করা।

বিশেষ অতিথির ভাষণে ড. আতিউর রহমান বলেন “একটি ব্যাংকিং জাতি গড়ার যে প্রত্যয় নিয়ে এই মেলা আয়োজন করা হয়েছিল তা সত্যিকার অর্থেই প্রাতিষ্ঠানিক রূপ নিল। মেলায় আমরা যথেষ্ট সাড়া পেয়েছি। তাই আমি খুবই আনন্দিত, মুগ্ধ ও গর্বিত। বছরের এই সময় বা বিজয়ের মাস ডিসেম্বরে প্রতিবছর ব্যাংকিং মেলা আয়োজন করতে চাই।”

অন্যদের মধ্যে ডেপুটি গভর্নর আবু হেনা মুহা. রাজী হাসান, মেলার প্রধান সমন্বয়কারী বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান অর্থনীতিবিদ বিরূপাক্ষ পাল প্রমুখ বক্তব্য দেন।

বাংলাদেশে কার্যরত সব তফসিলি ব্যাংক, একটি বিশেষায়িত ব্যাংক, বিভিন্ন আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও আর্থিক সেবা সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান মিলে ৮০টি স্টল ছিল মেলায়।

এসব স্টল থেকেই আর্থিক পণ্য ও সেবা সম্পর্কে সাধারণ মানুষকে ধারণা দেওয়া হয়েছে। জবাব দেওয়া হয়েছে তাদের নানা জিজ্ঞাসার।

সম্পাদক ও প্রকাশক : কাজী রফিকুল আলম । সম্পাদক ও প্রকাশক কর্তৃক আলোকিত মিডিয়া লিমিটেডের পক্ষে ১৫১/৭, গ্রীন রোড (৪র্থ-৬ষ্ঠ তলা), ঢাকা-১২০৫ থেকে প্রকাশিত এবং প্রাইম আর্ট প্রেস ৭০ নয়াপল্টন ঢাকা-১০০০ থেকে মুদ্রিত। বার্তা, সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক বিভাগ : ১৫১/৭, গ্রীন রোড (৪র্থ-৬ষ্ঠ তলা), ঢাকা-১২০৫। ফোন : ৯১১০৫৭২, ৯১১০৭০১, ৯১১০৮৫৩, ৯১২৩৭০৩, মোবাইল : ০১৭৭৮৯৪৫৯৪৩, ফ্যাক্স : ৯১২১৭৩০, E-mail : [email protected], [email protected], [email protected]