প্রকাশ: ১০:৩৫:০৫ AM, শনিবার, মে ১৬, ২০২০ | |
বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ মানেই তীব্র উত্তেজনা। মাঠের লড়াইয়ের আগে শুরু হয়ে যায় কথার লড়াই। ম্যাচের আগে থেকেই চলতে থাকে কাটাছেঁড়া, কে এগিয়ে আর কে পিছিয়ে! টাইগার দলকে পেলে চওড়া হয়ে ওঠে ভারতীয় ক্রিকেটার রোহিত শর্মার ব্যাট।
২০১৫ ও ২০১৯ বিশ্বকাপের মাঝে ২০১৭ সালের চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে টাইগারদের বিপক্ষে সেঞ্চুরি করেন ভারতীয় এ ওপেনার। বাংলাদেশকে পেলেই কেন এমন করেন, রোহিতের কাছে জানতে চেয়েছেন বাংলাদেশ জাতীয় দলের বর্তমান ওয়ানডে অধিনায়ক তামিম ইকবাল।
ফেসবুক লাইভ আড্ডায় গতকাল শুক্রবার রাতে তামিমের এমন প্রশ্নে রোহিতের সোজাসাপ্টা উত্তর- ‘সবাই জেতার জন্যই খেলে। দল, খেলোয়াড় সবাই একশ ভাগ দিতে মাঠে যায়। কেউ মাঠে ক্যাচ ফেলতে যায় না। খারাপ খেলতে যায় না। সবাই দল জেতাতে চায়।’
সাম্প্রতিককালে ভারত-বাংলাদেশ খেলা মানেই অন্যরকম কিছু। দেশের মাটিতে খেলা হলে তো কথাই নেই, ষোলো কোটি বাঙালির চোখ থাকে টিভি পর্দায়। আর যারা সুযোগ পান তারাতো মাঠেই যান। এই খেলা নিয়ে ভারতীয় ওপেনার রহিত শর্মার আক্ষেপ, একমাত্র বাংলাদেশেই ভারতের দর্শক থাকে না।
রোহিত বলেন ‘ভারত ও বাংলাদেশের মানুষ খুবই আবেগপ্রবণ। আমরা খারাপ খেললেও সবাই সমালোচনা করে। আমি বাংলাদেশে খেলেছি, দেখেছি, বাংলাদেশি সমর্থকরা কতটা আবেগপ্রবণ। বাংলাদেশ একমাত্র জায়গা, যেখানে ভারত কোনো সমর্থন পায় না! বিশ্বের যেখানেই যাই না কেন ভারতীয় দর্শকের সমর্থন পেতে আমরা অভ্যস্ত। একমাত্র বাংলাদেশে সেটা হয় না। আমাদের ম্যাচ দেখতে বড়জোড় ১০০-২০০ জন ভারতীয় দর্শক থাকে।’
রোহিত কীভাবে এত দুর্দান্ত খেলেন? তামিমের এমন প্রশ্নে তার উত্তর- ‘ইনিংসের শুরুতে আমি চাপে থাকি। যখন খেলতে খেলতে সেঞ্চুরি করে ফেলি, তখন আর কোনো চাপ অনুভব করি না। নির্ভার হয়ে খেলতে চেষ্টা করি। আমার কাজ থাকে ৪০-৪৫ ওভার পর্যন্ত খেলে যাওয়া। ৪২ ওভারের পর চেষ্টা করি প্রতিটা বল মারতে। এটা অনেক সময় নির্ভর করে আমার সঙ্গে উইকেটে কে আছে, তার ওপর। যদি দেখি মিডল অর্ডারের সেট কোনো ব্যাটসম্যান আছে বা পরে আরও ব্যাটসম্যান আছে, তখন সুযোগ নিই।’
সম্পাদক ও প্রকাশক : কাজী রফিকুল আলম । সম্পাদক ও প্রকাশক কর্তৃক আলোকিত মিডিয়া লিমিটেডের পক্ষে ১৫১/৭, গ্রীন রোড (৪র্থ-৬ষ্ঠ তলা), ঢাকা-১২০৫ থেকে প্রকাশিত এবং প্রাইম আর্ট প্রেস ৭০ নয়াপল্টন ঢাকা-১০০০ থেকে মুদ্রিত। বার্তা, সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক বিভাগ : ১৫১/৭, গ্রীন রোড (৪র্থ-৬ষ্ঠ তলা), ঢাকা-১২০৫। ফোন : ৯১১০৫৭২, ৯১১০৭০১, ৯১১০৮৫৩, ৯১২৩৭০৩, মোবাইল : ০১৭৭৮৯৪৫৯৪৩, ফ্যাক্স : ৯১২১৭৩০, E-mail : [email protected], [email protected], [email protected] |