বিশ্বে তার ৩০ কোটির বেশি অ্যালবাম বিক্রি হয়েছে। এ রেকর্ড আর কোনো শিল্পীর নেই। তাই বিশ্বের সেরা ‘বেস্ট সেলার শিল্পী’ হিসেবে তার নাম উঠেছে গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে। তার নাম ম্যাডোনা। পপ ধাঁচের গানে অবিস্মরণীয় অবদানের জন্য তাকে ‘পপসম্রাজ্ঞী’ নামে অভিহিত করা হয়। তিনি একাধারে সংগীতশিল্পী, গীতিকার, অভিনেত্রী, নৃত্যশিল্পী, ব্যবসায়ী, ডিজাইনার, পরিচালক, প্রযোজক, লেখক এবং মানবাধিকার কর্মী। এককথায় তিনি সবই।
ম্যাডোনা সময় পেলেই সংগীতের পাশাপাশি এটা-সেটা করেন। খ্যাতনামা প্রতিষ্ঠান আইকনিক্স ব্র্যান্ড গ্রুপের সঙ্গে মিলে তিনি বিশ্বব্যাপী ফ্যাশন ব্র্যান্ড চালু করেছেন। ২০০৮ সালে মুক্তি পায় ম্যাডোনা পরিচালিত প্রথম ছবি ‘ফিলথ অ্যান্ড উইসডম’। শিগগিরই হাত দেবেন দ্বিতীয় ছবি পরিচালনার কাজে। ছবির নাম ‘ডব্লিউ’। ছবিটি নির্মিত হবে ব্রিটেনের রাজা অষ্টম এডওয়ার্ডের বহুল আলোচিত প্রেমকাহিনি নিয়ে। ভিএইচওয়ান অনুযায়ী, বিশ্ব সংগীতজগতের সেরা ১০০ নারীর মধ্যে ম্যাডোনা সবার ওপরে। তার বিশ্ববিখ্যাত গানগুলোর মধ্যে ‘লাইক আ ভার্জিন’, ‘রে অব লাইট’, ‘ভোগ’, ‘টেক আ বো’, ‘ফ্রোজেন’, ‘লাইক আ প্রেয়ার’, ‘মিউজিক’, ‘হ্যাং আপ’, ‘ফোর মিনিটস’ প্রভৃতি উল্লেখযোগ্য। সূত্র : ডেকান ক্রনিকল