
প্রকাশ: ১২:০০:০০ AM, বৃহস্পতিবার, মে ৯, ২০১৯ | |
পারস্পরিক ভালোবাসা সৃষ্টিতে ইফতারের গুরুত্ব অপরিসীম। রোজাদার নরনারী সুবহে সাদিক থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত পানাহার ও জৈবিক চাহিদা থেকে নিজেকে বিরত থাকে। গ্রীষ্মের তাপদাহে একটানা দীর্ঘ প্রায় ১৫/১৬ ঘণ্টা দেহের মৌলিক চাহিদা ও কর্মকা- থেকে নিজেকে বিরত রাখা আল্লাহর ভালোবাসায় অন্তর আপ্লুত হওয়া ছাড়া কারো পক্ষে সম্ভব নয়। অন্যান্য ইবাদত যেমন নামাজ, জাকাত, হজ এগুলো মানুষ দেখতে পায় বা মানুষকে দেখানোর সুযোগ থাকে। কিন্তু রোজা মানুষ দেখতে পায় না। মানুষ মুখে রোজার কথা বলে গোপনে খাবার খেয়ে নিতে পারে, কিন্তু খায় না একমাত্র আল্লাহর ভয়ে। ক্ষুধা ও পিপাসায় রোজাদারের শরীর যেন পুড়ে যায়, তারপরও ইফতারসামগ্রী সামনে রেখে সঠিক সময়ের অপেক্ষায় থাকে। এমন মুহূর্তে নিজে ভোগ করার পরিবর্তে যখন অন্যের জন্য সামর্থ্যরে সবটুকুন বিলিয়ে ধরে তখন আল্লাহ তাআলা যারপর নাই খুশি হন। ফলে মানুষে মানুষে ভালোবাসা ও হৃদয়ের বন্ধন গড়ে ওঠে।
নবীজি (সা.) বলেছেন, যে ব্যক্তি কোনো রোজাদারকে
এরপর পৃষ্ঠা ২ কলাম ৫
![]() সম্পাদক ও প্রকাশক : কাজী রফিকুল আলম । সম্পাদক ও প্রকাশক কর্তৃক আলোকিত মিডিয়া লিমিটেডের পক্ষে ১৫১/৭, গ্রীন রোড (৪র্থ-৬ষ্ঠ তলা), ঢাকা-১২০৫ থেকে প্রকাশিত এবং প্রাইম আর্ট প্রেস ৭০ নয়াপল্টন ঢাকা-১০০০ থেকে মুদ্রিত। বার্তা, সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক বিভাগ : ১৫১/৭, গ্রীন রোড (৪র্থ-৬ষ্ঠ তলা), ঢাকা-১২০৫। ফোন : ৯১১০৫৭২, ৯১১০৭০১, ৯১১০৮৫৩, ৯১২৩৭০৩, মোবাইল : ০১৭৭৮৯৪৫৯৪৩, ফ্যাক্স : ৯১২১৭৩০, E-mail : [email protected], [email protected], [email protected] |