logo
প্রকাশ: ১২:০০:০০ AM, শনিবার, মে ২৫, ২০১৯
ভারতে নয়া মন্ত্রিসভা নিয়ে জল্পনা তুঙ্গে
মৌসুমী সাহা

কার কত আসন

বিজেপি ৩০৩ 

এনডিএ (মোট) ৩৫৩

কংগ্রেস ৫২

ইউপিএ (মোট) ৯২

অন্যান্য ৯৭

- ৩০ মে শপথ মোদির 

- এবারও বিরোধী দলের তকমা পাচ্ছে না কংগ্রেস

- সরে দাঁড়াতে পারেন রাহুল

- রাজ বাব্বরসহ একাধিক নেতার পদত্যাগ

- বৈঠক ডেকেছেন মমতা

ভারতে এবার সরকার গঠনের পালা। দেশব্যাপী এখন মন্ত্রিসভার জল্পনা। স্বরাষ্ট্র, অর্থ, প্রতিরক্ষা, বিদেশÑ এ ‘বিগ-ফোর’ এ কারা থাকবেন, সেসব নিয়ে রাজনৈতিক শিবিরে শুরু হয়েছে গুঞ্জন। বিজেপির ভেতরের খবর, অমিত শাহকে সংগঠনের পাশাপাশি মন্ত্রিত্বে আনা হতে পারে। অসুস্থতার জন্য মন্ত্রিসভার বাইরে রাখা হতে পারে অরুণ জেটলিকে। পশ্চিমবঙ্গে ব্যাপক সাফল্যের পর কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভায় এ রাজ্যের উল্লেখযোগ্য প্রতিনিধিত্ব থাকার সম্ভাবনা প্রবল।

শনিবারের বৈঠকের পরই শুরু হবে নতুন করে সপ্তদশ লোকসভা গঠনের প্রোটোকল বা রীতিনীতি। বৈঠকের পরই মন্ত্রিসভার নেতা হিসেবে সব মন্ত্রী এবং তার নিজের পদত্যাগপত্র রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দকে পাঠিয়ে দেবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। পাশাপাশি রাষ্ট্রপতিকে ষোড়শ লোকসভা ভেঙে দেওয়ার সুপারিশ করবেন। এ ঘোষণার পর নবনির্বাচিত সাংসদদের তালিকা রাষ্ট্রপতিকে তুলে দেবে নির্বাচন কমিশন। তারপরই সপ্তদশ লোকসভা গঠনের প্রক্রিয়া শুরু হবে। প্রধানমন্ত্রীর শপথগ্রহণের দিনক্ষণ জানতে চাইবেন রাষ্ট্রপতি।

প্রোটেম স্পিকার নির্বাচিত হতে চলেছেন বরেলি থেকে নির্বাচিত প্রবীণ সাংসদ সন্তোষ কুমার গাঙ্গোয়ার। তিনিই নবনির্বাচিত সাংসদদের শপথবাক্য পাঠ করান। অন্যদিকে স্পিকার নির্বাচন নিয়েও জল্পনা রয়েছে। কারণ এবার সুমিত্রা মহাজনকে টিকিট দেয়নি বিজেপি। ফলে সপ্তদশ লোকসভার স্পিকার নিয়েও শুরু হয়েছে ভাবনাচিন্তা।

শপথগ্রহণ অনুষ্ঠান নিয়েও এ দিনের বৈঠকে আলোচনা হবে বলে বিজেপি শীর্ষ নেতৃত্ব সূত্রে খবর। ২০১৪ সালে সার্কভুক্ত সব দেশের রাষ্ট্রপ্রধানকে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। শপথগ্রহণের দিনক্ষণ ঠিক করার পাশাপশি এবার কাকে কাকে আমন্ত্রণ জানানো হবে, এ দিনের বৈঠকেই সেই বিষয়টিও চূড়ান্ত হতে পারে। সেই মতো আমন্ত্রণ জানানোর প্রক্রিয়াও শীঘ্রই শুরু হবে। ২০১৪-র চেয়েও বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে ফের সরকার গঠন করছে এনডিএ তথা বিজেপি। ফের প্রধানমন্ত্রীর কুর্সিতে বসছেন নরেন্দ্র মোদী। এ পর্যন্ত স্পষ্ট। মোদী-শাহ জুটির এ বিপুল সাফল্যের পর মন্ত্রিসভা কি ঢেলে সাজবে, নাকি পুরনোদের উপরেই আস্থা রাখবেন, তা নিয়ে বিজেপির অভ্যন্তরে এবং রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের মধ্যে গুঞ্জন চরমে। মোদী-অমিত শাহ জুটির ঘনিষ্ঠ মহল সূত্রে খবর, এবার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর দায়িত্ব দেওয়া হতে পারে অমিত শাহকে। বিগ ফোর’-এর বাকি তিন মন্ত্রণালয়Ñ অর্থ, বিদেশ এবং প্রতিরক্ষা নিয়েও জোর গুঞ্জন।
অরুণ জেটলি দীর্ঘদিন ধরে কিডনিসংক্রান্ত রোগে ভুগছেন। একাধিকবার বিদেশে গিয়েও চিকিৎসা করিয়ে এসেছেন। ফলে এবার তাকে মন্ত্রিসভার বাইরে রাখার সম্ভাবনা জোরদার। তাহলে অর্থমন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব কে পেতে পারেন? উঠে আসছে পীযূষ গয়ালের নাম। অরুণ জেটলি বিদেশে থাকার সময় তিনিই অর্থমন্ত্রণালয় সামলেছেন। এমনকি ভোটের আগে অন্তর্র্বর্তী বাজেটও পেশ করেছেন। তা ছাড়া ব্যক্তিগতভাবেও তিনি চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট। ফলে অরুণ জেটলি দায়িত্ব নিতে না চাইলে বা দলের সিদ্ধান্তে তাকে বাইরে রাখা হলে অর্থের দৌড়ে এগিয়ে মহারাষ্ট্র থেকে নির্বাচিত রাজ্যসভার সাংসদ গয়াল।
বিদেশমন্ত্রী সুষমা স্বরাজের কাজে সন্তুষ্ট প্রধানমন্ত্রী। মনোহর পর্রীকর প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় ছেড়ে গোয়ার মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার পর থেকে দায়িত্ব সামলাচ্ছেন নির্মলা সীতারামন। তার পারফরম্যান্সও সন্তোষজনক। ফলে এ দুই দপ্তর পরিবর্তন হওয়ার সম্ভাবনা নেই বলেই মনে করছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা। সেক্ষেত্রে অবশ্য রাজনাথ সিংহকে গুরুত্বপূর্ণ কোনো মন্ত্রণালয় দেওয়া নিয়ে চিন্তা রয়েছে।
বিরোধী শিবিরে সবচেয়ে বড় ইন্দ্রপতন আমেথীতে। প্রায় চার দশক ধরে উত্তরপ্রদেশে কংগ্রেস তথা গান্ধী পরিবারের দুর্গ আমেথীতে এবার জিতেছেন স্মৃতি ইরানি। তাও আবার বিরোধী শিবিরের প্রধান মুখ তথা কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধীকে হারিয়ে। তার পুরস্কার হিসেবে বস্ত্র মন্ত্রণালয় থেকে তার পদোন্নতি প্রায় নিশ্চিত বলেই বিজেপি সূত্রে খবর।
দেশ জোড়া সাফল্যের মধ্যেই পশ্চিমবঙ্গে বিরাট সাফল্য পেয়েছে বিজেপি। ২ সাংসদ থেকে এ বার ১৮তে পৌঁছে গিয়েছে পদ্ম। আগের বার দার্জিলিংয়ের সুরেন্দ্র সিংহ অহলুওয়ালিয়া এবং আসানসোলের সাংসদ বাবুল সুপ্রিয় দুজনই কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর দায়িত্ব পেয়েছিলেন। এবার সেই সংখ্যাটা যে বাড়বে তা প্রায় নিশ্চিত। শুধু কতজন বাড়বে এবং কারা শেষ পর্যন্ত মন্ত্রিসভায় জায়গা পাবেন, তা নিয়েই জল্পনা তুঙ্গে উঠেছে বিজেপির কেন্দ্রীয় এবং বাংলার নেতৃত্বের মধ্যেই। সূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা
৩০ মে শপথ : ৩০ মে শপথ নেবেন মোদি। তার আগে তিনি ভারতের রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দের কাছে সরকার গড়ার দাবি পেশ করবেন। প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেওয়ার আগে ২৮ মে বারানসিতে যাবেন মোদি। শপথ গ্রহণের আগে মা হীরাবেনের আশীর্বাদ নিতে গুজরাটেও যেতে পারেন তিনি। বৃহস্পতিবার মোদি জানিয়েছিলেন, সংখ্যাগরিষ্ঠতা থাকা সত্ত্বেও তিনি বিরোধীদের সঙ্গে নিয়েই চলতে চান।
অমিত শাহকে নিয়ে গুঞ্জন শুরু : এদিকে গুজরাটের গান্ধীনগর লোকসভা আসনে রেকর্ডসংখ্যক ভোটে জয়ী হয়েছেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি অমিত শাহ। এবারের লোকসভা নির্বাচনে বাজিমাত করেছে মোদি-শাহ জুটি। মোদির অন্যতম বিশ্বাসযোগ্য দলের সভাপতি অমিত শাহ যে মন্ত্রিসভায় গুরুত্বপূর্ণ পদ পাবেন তা একরকম নিশ্চিত। তবে সঙ্গে সভাপতির গুরুদায়িত্ব সামলানো হয়তো তার পক্ষে সম্ভব হবে না। ফলে তাকে ছাড়তে হতে পারে দলীয় সভাপতির পদ। ভোটের প্রার্থী তালিকায় গান্ধীনগর থেকে অমিত শাহর প্রার্থী হওয়ার পর থেকেই তার বিরুদ্ধে বিরোধীরা প্রচার শুরু করেছিলেন। নির্বাচনে বিশাল জয়ের পর কার্যত বিরোধীদের মুখ তিনি বন্ধ করে দিলেন। তবে শোনা যাচ্ছে, যোগ্য উত্তরসূরি পাওয়ার পরই অমিত শাহকে সভাপতির পদ থেকে সরিয়ে মন্ত্রিসভায় স্থান দেওয়া হবে। 
কংগ্রেসের নেতৃত্ব নিয়ে প্রশ্ন : এবারের মোদি ঝড়ের তা-বে বিধ্বস্ত হয়ে পড়েছে কংগ্রেস। নির্বাচনে ব্যাপক ভরাডুবির পর শতাব্দীপ্রাচীন দলটির নেতৃত্ব নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। এ নির্বাচনে নিজের দেড় দশকের সংসদীয় এলাকা আমেথিতে পরাজিত হয়েছেন কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধী। এ আমেথি বরাবর গান্ধী পরিবারকে সমর্থন দিয়ে এসেছে। তবে এবার পারলেন না রাহুল। দলের পরাজয়ের সব দায়িত্বভার মাথায় নিয়ে আজকের বৈঠকে তিনি পদত্যাগ করতে পারেন বলে গুঞ্জন চলছে। 
আজ স্থানীয় সময় বেলা ১১টায় কংগ্রেসের কার্যনির্বাহী কমিটির বৈঠক। সেখানে সাবেক প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং থেকে শুরু করে ইউপিএ চেয়ারপারসন সোনিয়া গান্ধী উপস্থিত থাকতে চলেছেন। আমেথিকে কংগ্রেসের সেনাপতি রাহুলের দুর্গ পতনের পর গোটা ভারতের বিভিন্ন অংশে যেভাবে কংগ্রেস ডাহা ফেল করেছে, তাতে নিচুস্তরের কর্মীদের মধ্যে নেতৃত্ব নিয়ে ক্ষোভ তৈরি হয়েছে। ফলে আজকের কংগ্রেসের বৈঠক বেশ গুরুত্বপূর্ণ। 
রাজস্থানের এক কংগ্রেস নেতা বলেছেন, কিছু পরিবর্তনের ইচ্ছা থাকলে নেতৃত্বেই বদল আনা দরকার। শুধু তাই নয় নেহরু-গান্ধী পরিবারের নেতৃত্ব নিয়েই প্রশ্ন উঠেছে। পুলওয়ামায় জঙ্গি হামলার পর জাতীয় সুরক্ষার ওপর জোর দেন মোদি। দেশের নিরাপত্তাকে নির্বাচনের অন্যতম ইস্যু করে বিজেপি। কংগ্রেস সেটার মোকাবিলা করতে পারেনি বলেই মনে করে রাজনৈতিক মহল।  
বিরোধী দলের মর্যাদা পাচ্ছে না কংগ্রেস : লোকসভা নির্বাচনের ফলের নিরিখে ভারতের পার্লামেন্টে এবারও বিরোধী দলের তকমা পাচ্ছে না কংগ্রেস। এবারের সংসদে সংখ্যাগরিষ্ঠতা প্রমাণে ফের ব্যর্থ হলো কংগ্রেস। ২০১৪ সালে কংগ্রেস পেয়েছিল মাত্র ৪৪ আসন। যার ফলে গেল লোকসভাতে সংসদের নিয়মানুযায়ী বিরোধী দলের তকমা থেকে বঞ্চিত হয়েছিল কংগ্রেস। ভারতের মোট ৫৪২ লোকসভা আসনের মধ্যে বিরোধী দলের তকমা পেতে গেলে অন্তত ১০ শতাংশ আসনে জয়ী হতে হবে। যেখানে ২০১৪ সালে কংগ্রেস পেয়েছিল মাত্র ৪৪ আসন। আর এবার মাত্র ৫২ আসনে এসে আটকে গেছে তারা। অথচ লোকসভায় বিরোধী রাজনৈতিক দল হতে গেলে প্রয়োজন অন্তত ৫৫ আসন। যার ফলে এবারেও সংসদে বিরোধী দলের মর্যাদা ধরে রাখতে ব্যর্থ হলো কংগ্রেস। 
একাধিক কংগ্রেস নেতার পদত্যাগ : কংগ্রেস গেলবারের তুলনায় আটটি আসন বেশি পেলেও নির্বাচনে ভরাডুবি আটকাতে পারেনি। ক্ষমতা দখলের দৌড়ে থাকা তো দূরের কথা, আসন সংখ্যার নিরিখে তিন অঙ্কেও পৌঁছতে পারেনি তারা। এ পরিস্থিতিতে কংগ্রেসজুড়ে শুরু হয়েছে পদত্যাগের হিড়িক। এরই মধ্যে রাজ বাব্বরসহ একাধিক নেতা কংগ্রেসের শীর্ষ নেতৃত্বের কাছে পদত্যাগপত্র পাঠিয়েছেন। কংগ্রেসের কাছে হারের ধাক্কা সব থেকে বেশি বোধ হয় উত্তরপ্রদেশেই। ৮০ আসনের এ রাজ্যে কংগ্রেস দখলে রাখতে পেরেছে মাত্র একটি আসন। এক সময় উত্তরপ্রদেশে রাজত্ব করা কংগ্রেস টিমটিম করে জ্বলছে শুধু গান্ধী পরিবারের আরেক খাসতালুক, সোনিয়া গান্ধীর কেন্দ্র রায়বেরেলিতে। পরাজয়ের সেই দায় মাথায় নিয়ে কংগ্রেসের শীর্ষ নেতৃত্বের কাছে পদত্যাগপত্র পাঠিয়ে দিয়েছেন উত্তরপ্রদেশের কংগ্রেস সভাপতি রাজ বাব্বর। তিনি নিজেও বিজেপির কাছে বিপুল ভোটে হেরেছেন উত্তরপ্রদেশের ফতেহপুর সিক্রি কেন্দ্র থেকে। তিনি বলেছেন, উত্তরপ্রদেশে কংগ্রেসের এ ফল অত্যন্ত হতাশাজনক। আমি সঠিকভাবে আমার দায়িত্ব পালন করতে পারিনি। দলীয় নেতৃত্বকে আমি আমার বক্তব্য জানাব। শুধু উত্তরপ্রদেশ নয়, কর্নাটক এবং ওড়িশা থেকেও কার্যত মুছে গেছে কংগ্রেসের নাম। ওড়িশার বিধানসভা বা লোকসভা, কোনো নির্বাচনেই দাগ কাটতে পারেনি তারা। সেই দায় মাথায় নিয়ে এরই মধ্যে পদত্যাগ করেছেন ওড়িশার কংগ্রেস সভাপতি নিরঞ্জন পট্টনায়ক। পদত্যাগ করেছেন কর্নাটকে দলের প্রচারের দায়িত্বে থাকা এইচকে পাটিলও। 
প্রার্থীদের হারের কারণ জানতে চান মমতা : এবারের লোকসভা নির্বাচনে পশ্চিমবঙ্গে বিজেপির ব্যাপক উত্থানে অশনিসংকেত দেখছেন তৃণমূল কংগ্রেস নেত্রী মমতা ব্যানার্জি। এবার পশ্চিমবঙ্গেও গেরুয়া ঝড়ে ম্লান হয়ে গেছে মমতার জয়। মমতার দল এবার পেয়েছে ২২। অথচ গেল নির্বাচনেও দলটি ৩৪ আসন পায়। এবারের লোকসভা ভোটে তৃণমূল নেতৃত্বের কাছে এ ফল অপ্রত্যাশিত ছিল। এ পরিস্থিতিতে আজ দলের পর্যালোচনা বৈঠক ডেকেছেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা। জয়ী এবং পরাজিত প্রার্থীদের পাশাপাশি জেলা সভাপতি, জেলার দায়িত্বপ্রাপ্ত পর্যবেক্ষক এবং বর্ষীয়ান নেতানেত্রীদের বৈঠকে থাকতে বলা হয়েছে। তৃণমূল সূত্রে খবর, কেন এত বড় ধাক্কার মুখে পড়তে হলো দলকে, সেই পর্যালোচনা ঘিরে কালকের বৈঠক উত্তপ্ত হতে পারে। দলের একটি সূত্রের দাবি, মমতার কালীঘাটের বাড়িতে ওই বৈঠকে প্রার্থীদের হারের কারণ ব্যাখ্যা করতে হতে পারে মমতার কাছে। তথ্যসূত্র ঃ আনন্দবাজার, ওয়ানইন্ডিয়া, এনডিটভি, জিনিউজ

সম্পাদক ও প্রকাশক : কাজী রফিকুল আলম । সম্পাদক ও প্রকাশক কর্তৃক আলোকিত মিডিয়া লিমিটেডের পক্ষে ১৫১/৭, গ্রীন রোড (৪র্থ-৬ষ্ঠ তলা), ঢাকা-১২০৫ থেকে প্রকাশিত এবং প্রাইম আর্ট প্রেস ৭০ নয়াপল্টন ঢাকা-১০০০ থেকে মুদ্রিত। বার্তা, সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক বিভাগ : ১৫১/৭, গ্রীন রোড (৪র্থ-৬ষ্ঠ তলা), ঢাকা-১২০৫। ফোন : ৯১১০৫৭২, ৯১১০৭০১, ৯১১০৮৫৩, ৯১২৩৭০৩, মোবাইল : ০১৭৭৮৯৪৫৯৪৩, ফ্যাক্স : ৯১২১৭৩০, E-mail : [email protected], [email protected], [email protected]