
প্রকাশ: ১২:০০:০০ AM, মঙ্গলবার, ফেব্রুয়ারী ১১, ২০২০ | |
বৈশ্বিক কোনো টুর্নামেন্টে প্রথমবার ফাইনালে উঠেই শিরোপা জিতেছে বাংলাদেশ; দেশকে ‘বিশ্বসেরা’ তকমা এনে দিয়েছেন বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ ক্রিকেটাররা। তবে পচেফস্ট্রুমে ম্যাচ শেষে ঘটেছে আপত্তিকর ঘটনা, দুই দলের ক্রিকেটাররা নেমেছিলেন কথার লড়াইয়ে। গণমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, তাদের মধ্যে ধাক্কাধাক্কিও হয়েছে। রকিবুল মিড-উইকেটে বল ঠেলে জয়সূচক ১ রান নিশ্চিত করতেই ক্রিকেটাররা মাঠে উদযাপন করতে নেমে যান, তখন দলের কেউ কেউ ভারতীয় ক্রিকেটারদের সঙ্গে উত্তপ্ত বাক্যবিনিময় করেন। ভারতীয় যুবারাও মেনে নেননি, তাদের মধ্যে হাতাহাতি লেগে যায় বলে দাবি করা হচ্ছে। তবে বাংলাদেশ অধিনায়ক আকবর আলী, ম্যাচ রেফারি গ্রায়েম লাব্রয় বা ভারতের টিম ম্যানেজার আনিল প্যাটেল প্রকৃত ঘটনা নিশ্চিত করে বলতে পারেননি।
ফুটেজে দেখা যায়, একজন দৌড়ে ভারতীয় এক ক্রিকেটারের সামনে লাফ দিয়ে দাঁড়ান, উত্তপ্ত বাক্যবিনিময় করেন তারা। একপর্যায়ে শুরু হয় ধাক্কাধাক্কি। এর মধ্যে বাংলাদেশি এক ক্রিকেটারের হাতে থাকা পতাকা কেড়ে নেন ভারতীয় ক্রিকেটার। আইসিসি বলেছে, শেষ কয়েক মিনিটের ফুটেজ দেখে ঘটনা কী ঘটেছিল দেখবে। ভারত অনূর্ধ্ব-১৯ দলের টিম ম্যানেজার অনিল প্যাটেল মনে করেন, দোষটা বাংলাদেশ দলের, ‘ঠিক জানি না, কী ঘটেছিল। আমাদের ক্রিকেটাররা হতভম্ব হয়ে পড়েছিল। বুঝতেই পারিনি মাঠে কী হচ্ছে। আইসিসি শেষ কয়েক মিনিটের ফুটেজ দেখবে। ম্যাচ রেফারি আমার কাছে এসেছিলেন। তিনি ঘটনার জন্য দুঃখপ্রকাশ করেছেন। তিনি নিশ্চিত করেছেন, আইসিসি ব্যাপারটা নিয়ে সিরিয়াস। তারা ফুটেজ দেখে বিষয়টি জানাবে বলেছে।’
ঠান্ডামাথার ক্রিকেটার বলে এরই মধ্যে ক্রিকেটবিশ্বে নিজেকে পরিচিত করেছেন আকবর আলী। মাঠের মতো গণমাধ্যম পর্বে কথা কাটাকাটি নিয়ে উড়িয়ে যান শান্তির পতাকা, ‘ক্রিকেট ভদ্রলোকের খেলা। মাঠে যেটাই ঘটুক, ঠিক হয়নি; দলের পক্ষে দুঃখপ্রকাশ করছি।’ সতীর্থ কেউ কোনো ভুল করলে অজান্তে ঘটেছেÑ বলেন আকবর, ‘এমন ফাইনালে আবেগ বেরিয়ে আসে। ক্রিকেটাররা এক সময় খুব উচ্ছ্বসিত ছিল, সেজন্য আবেগ ধরে রাখতে পারেনি।‘
![]() সম্পাদক ও প্রকাশক : কাজী রফিকুল আলম । সম্পাদক ও প্রকাশক কর্তৃক আলোকিত মিডিয়া লিমিটেডের পক্ষে ১৫১/৭, গ্রীন রোড (৪র্থ-৬ষ্ঠ তলা), ঢাকা-১২০৫ থেকে প্রকাশিত এবং প্রাইম আর্ট প্রেস ৭০ নয়াপল্টন ঢাকা-১০০০ থেকে মুদ্রিত। বার্তা, সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক বিভাগ : ১৫১/৭, গ্রীন রোড (৪র্থ-৬ষ্ঠ তলা), ঢাকা-১২০৫। ফোন : ৯১১০৫৭২, ৯১১০৭০১, ৯১১০৮৫৩, ৯১২৩৭০৩, মোবাইল : ০১৭৭৮৯৪৫৯৪৩, ফ্যাক্স : ৯১২১৭৩০, E-mail : [email protected], [email protected], [email protected] |