
প্রকাশ: ১২:০০:০০ AM, বুধবার, ফেব্রুয়ারী ১২, ২০২০ | |
ফাইভজি দিয়ে কী কী করা সম্ভব তা পুরোপুরি এখনও জানেন না বিশেষজ্ঞরা। পঞ্চম প্রজন্মের নেটওয়ার্কটি মাত্র কয়েকটি দেশে চালু হয়েছে। এরই মধ্যে জাপানের সংবাদমাধ্যম নিকেই জানিয়েছে ২০৩০ সালে সিক্স-জি চালু করতে চায় জাপান সরকার। সরকারি অর্থায়নে সিক্সজির উন্নয়ন নিয়ে কাজ করছে দেশটির মোবাইল অপারেটর এনটিটি ডোকোমো ও প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান তোশিবা। আসছে জুনের মধ্যে তারা সিক্সজির পারফরম্যান্স গোল ও পলিসি সাপোর্ট নিয়ে রিপোর্ট জমা দেবে। সিক্সজির প্রচারণাও ব্যয় হবে সরকারি অর্থ। জাপানের ইন্টারনাল অ্যাফেয়ার্স ও কমিউনিকেশন্স মন্ত্রণালয়ের আশা, ফাইভজির চেয়ে সিক্সজির গতি হবে ১০ গুণ বেশি।
শুধু জাপান নয়, সিক্স-জি নিয়ে চীন, দক্ষিণ কোরিয়া ও ফিনল্যান্ডও গবেষণা শুরু করেছে। কমিউনিকেশন স্ট্যান্ডার্ড সম্পর্কিত কোনো কিছুর পেটেন্ট থাকলে ভবিষ্যতে যন্ত্রাংশ ও সফটওয়্যার বিক্রি করে বিশাল অঙ্কের অর্থ আয় সম্ভব। ফাইভজি নিয়ে জাপান খুব বেশি তৎপর ছিল না। তাই চীন বা দক্ষিণ কোরিয়ার তুলনায় দেশটিতে ফাইভজির বিস্তার হচ্ছে খুব ধীর গতিতে। ফলে সিক্স-জির জন্য তারা আগেভাগেই প্রস্তুতি নেওয়া শুরু করেছে।
চীন সরকার ২০১৯ সালের এক ঘোষণায় জানিয়েছে, সিক্সজির জন্য দুটি রিসার্চ ও ডেভেলপমেন্ট সেন্টার স্থাপন করা হবে। ফিনল্যান্ডের রিসার্চ ও ডেভেলপমেন্ট প্রকল্প চালুর ঘোষণা দিয়েছে। বাদ নেই দক্ষিণ কোরিয়াও।
গত বছর স্যামসাং ও এলজি আলাদাভাবে দুটি রিসার্চ সেন্টার খোলে।
সিক্সজি বিস্তারে অব্যবহৃত হাই ফ্রিকোয়েন্সি রেডিও ওয়েভ ব্যবহার করা হবে। সিক্সজি চালু হলে কী কী সুবিধা পাওয়া যাবে তা এখনই ধারণা করা সম্ভব হচ্ছে না।
![]() সম্পাদক ও প্রকাশক : কাজী রফিকুল আলম । সম্পাদক ও প্রকাশক কর্তৃক আলোকিত মিডিয়া লিমিটেডের পক্ষে ১৫১/৭, গ্রীন রোড (৪র্থ-৬ষ্ঠ তলা), ঢাকা-১২০৫ থেকে প্রকাশিত এবং প্রাইম আর্ট প্রেস ৭০ নয়াপল্টন ঢাকা-১০০০ থেকে মুদ্রিত। বার্তা, সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক বিভাগ : ১৫১/৭, গ্রীন রোড (৪র্থ-৬ষ্ঠ তলা), ঢাকা-১২০৫। ফোন : ৯১১০৫৭২, ৯১১০৭০১, ৯১১০৮৫৩, ৯১২৩৭০৩, মোবাইল : ০১৭৭৮৯৪৫৯৪৩, ফ্যাক্স : ৯১২১৭৩০, E-mail : [email protected], [email protected], [email protected] |