আজকের পত্রিকাআপনি দেখছেন ১-০৫-২০১৯ তারিখে পত্রিকা

আহ্ছানউল্লা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়

দুই দিনব্যাপী বিশেষ কর্মশালা অনুষ্ঠিত

নিজস্ব প্রতিবেদক
| নগর মহানগর

আহ্্ছানউল্লা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে সোম ও মঙ্গলবার ‘পলিসি ডেভেলপমেন্ট ফর টেকনোলজি-অ্যানাবল লার্নিং’ শীর্ষক কর্মশালায় প্রধান অতিথি ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান ও ঢাকা আহ্ছানিয়া মিশনের প্রেসিডেন্ট কাজী রফিকুল আলম ষ আলোকি

আহছানউল্লা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে দুই দিনব্যাপী বিশেষ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোম ও মঙ্গলবার ‘পলিসি ডেভেলপমেন্ট ফর টেকনোলজি-অ্যানাবল লার্নিং’ শীর্ষক এ কর্মশালা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিডিরেন ভার্চুয়াল ক্লাসরুমে অনুষ্ঠিত হয়। কমনওয়েলথ অব লার্নিংয়ের সহায়তায় এ কর্মশালায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান ও ঢাকা আহ্ছানিয়া মিশনের প্রেসিডেন্ট কাজী রফিকুল আলম। বিশেষ অতিথি ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রোভিসি (ইনচার্জ) ও ট্রেজারার প্রফেসর ড. কাজী শরিফুল আলম। ভিসি প্রফেসর ড. এএমএম সফিউল্লাহর সভাপতিত্বে কর্মশালায় বক্তা ছিলেন কমনওয়েলথ অব লার্নিংয়ের শিক্ষা বিশেষজ্ঞ ড. সঞ্জয় মিশ্র। তিনি ভার্চুয়াল প্রযুক্তির সহায়তায় সুদূর কানাডা থেকে এ কর্মশালায় বক্তব্য প্রদান করেন। 

ড. সঞ্জয় মিশ্র প্রযুক্তিনির্ভর শিখন পদ্ধতির ব্যাপকতার ওপর স্লাইড শো এবং একটি পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেন্টেশনের মাধ্যমে প্রযুক্তির অসাধারণ ব্যবহারের ওপর গুরুত্বারোপ করেন। তিনি তার অনবদ্য উপস্থাপনায় বর্তমান বিশ্ব এবং আগামী বিশ্বের প্রযুক্তিনির্ভর লার্নিংয়ের ওপর এক বাস্তব প্রেক্ষাপট তুলে ধরেছেন। শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের পরস্পর নেটভিত্তিক স্টাডির প্রতি মনোযোগী করার বিশেষ পদ্ধতির ওপর গুরুত্বারোপ করেন তিনি। কমনওয়েলথ অব লার্নিংয়ের কনসালটেন্ট প্রফেসর মোস্তফা কামাল আজাদ দুই দিনব্যাপী কর্মশালার সার্বিক দিকনির্দেশনা এবং প্রযুক্তিনির্ভরতার ওপর সবিশেষ গুরুত্বারোপ করে পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেন্টেশন এবং বিভিন্ন সেশন পরিচালনা করেন। কেবল ক্লাস এবং বই নয়, ই-লার্নিয়ের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের সংযুক্ত করার জন্য তিনি বিশেষ আলোচনা রাখেন। 
কম্পিউটার সায়েন্স অব ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের বিভাগীয় প্রধান ড. কাজী এ কল্পমা এবং তার সহযোগী দলটি ওই অনুষ্ঠানকে সাফল্যম-িত করে। গেস্ট অব অনার হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপদেষ্টা ড. এমএইচ খান। অন্যদের মাঝে উপস্থিত ছিলেন ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্য, সিন্ডিকেট সদস্য, ডিন, বিভাগীয় প্রধান, রেজিস্ট্রার, ছাত্রকল্যাণ উপদেষ্টা, পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক, প্রক্টর, শিক্ষক এবং লাইব্রেরিয়ান প্রমুখ।