সাধারণ মানুষ ও পরিবারের মাঝে বৈষম্য কীভাবে দূর করতে হয়, তা চৌকস এ অফিসারের সঙ্গে কথা বললেই অনুধাবন করা যায়
ভিন্নভাবে চিন্তা করার ও উদ্ভাবনের সাহস, অপরিচিত পথে চলার ও অসম্ভব জিনিস আবিষ্কারের সাহস এবং সমস্যাকে জয় করে সফলতার পথে যারা এগিয়ে চলে তারাই তরুণ।
ডিএমপির ওয়ারী বিভাগের উপপুলিশ কমিশনার মোহাম্মদ ফরিদ উদ্দিন, পিপিএম। সমাজের অন্ধকার দূর করার প্রচেষ্টায় যার পথচলা। শুধু পেশাগত দায়িত্বপালন নয়, মানবতার এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত তিনি। দিনের শুরু থেকেই প্রতিটি কাজ করেন সুচিন্তার মাধ্যমে। কখনও যেন তার সিদ্ধান্তে সমাজ, মানুষ ও দেশের ক্ষতি না হয়, সেই দিকটায় সচেতনতার সঙ্গে মাদক, সন্ত্রাস, যৌন হয়রানিসহ সব ধরনের অপরাধের বিরুদ্ধে কঠোর আইনি পদক্ষেপ গ্রহণ করেন মোহাম্মদ ফরিদ উদ্দিন। নাগরিক জীবনে শতভাগ নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ ও সুন্দর কাজের মাধ্যমে তরুণদের অনুপ্রাণিত করার লক্ষ্যে তার ছুটে চলা নিরন্তর। অপরাধমুক্ত সমাজ গঠন ও তারুণ্যের বন্ধনকে সুন্দর এবং আলোকিত করতে যার প্রতিটি কাজ এরই মধ্যে স্বাক্ষর রেখে চলেছে। সাধারণ মানুষ ও পরিবারের মাঝে বৈষম্য কীভাবে দূর করতে হয়, তা চৌকস এ অফিসারের সঙ্গে কথা বললেই অনুধাবন করা যায়। কখনও অসহায়দের মুখে হাসি ফোটানো, আবার কখনও সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের মাঝে খাবার বিতরণ, দরিদ্র ও এতিম ছাত্রদের পোশাক বিতরণ, বিনোদনের জন্য আয়োজন, আবার কখনও একঝাঁক তারুণ্যেকে অপসংস্কৃতি এবং মাদক ও জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ করতে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন মোহাম্মদ ফরিদ উদ্দিন, পিপিএম।
ডিএমপি, আলোকিত বন্ধু ফোরামসহ শতাধিক সংগঠন থেকে পুরস্কারপ্রাপ্ত মোহাম্মদ ফরিদ উদ্দিন মনে করেন, তরুণদের শক্তি ও সাহসের কাছে যে কোনো অপশক্তি পরাজয় মানতে বাধ্য। তরুণদের মেধা, যোগ্যতা ও সুদক্ষ নেতৃত্বে নির্মিত হবে সুন্দর বাংলাদেশ। সততা, সাধুতা, মানবতা ও দেশপ্রেম নিয়ে মোহাম্মদ ফরিদ উদ্দিন, পিপিএম তারুণ্যের এক আলোকিত মানুষ।