আজকের পত্রিকাআপনি দেখছেন ২৪-০৫-২০১৯ তারিখে পত্রিকা

অসহায় এক শিশুর প্রাণ বাঁচাতে এগিয়ে আসুন

| দেশ

শাহিন আলম

হৃৎপিন্ডে ছিদ্রজনিত কারণে নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁও উপজেলার দড়িকান্দি গ্রামের গার্মেন্ট শ্রমিক দুলাল মিয়ার ছেলে শাহিন আলমের জীবনের আলো নিভে যেতে বসেছে। শাহিন আলমের (১৪) বাবা দুলাল মিয়া ও মাতা ডালিয়া দুজনই স্থানীয় চৈতি কম্পজিট গার্মেন্টের শ্রমিক। অভাবের সংসারে যমজ দুই ছেলে সুমন ও শাহিনই তাদের বেঁচে থাকার শেষ সম্বল। জন্মের পর শাহিনের হৃৎপি-ে ছিদ্র ধরা পড়লে এতদিন সহায় সম্পত্তি বিক্রি করে চিকিৎসার ব্যয় বহন করে নিঃস্ব হয়ে গেছে পরিবারটি। এরই মধ্যে শাহিনের চিকিৎসার জন্য পারিবারিকভাবে বিভিন্ন জায়গা থেকে প্রায় ১ লাখ টাকা জমা করলেও আরও ২ লাখ টাকার জন্য থেমে গেছে তার চিকিৎসা। শাহিন বর্তমানে ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন হাসপাতাল অ্যান্ড রিসার্চ ইনস্টিটিউটের হার্ট বিশেষজ্ঞ ডা. জাহিদের তত্ত্ববাবধানে রয়েছে। ডা. জাহিদ বলেন, শাহিনের চিকিৎসার সর্বশেষ স্টেজে আছি আমরা। তাকে আগামী ১ মাসের মধ্যে অপারেশন করাতে না পারলে, তাকে আর বাঁচানো যাবে না। সমাজের দানশীল ও মহৎ ব্যক্তি যারা শাহিনের চিকিৎস্যার ব্যয় বহন করতে ইচ্ছুক তাদের জন্য শাহিনের মা ডালিয়া আক্তারের ব্যক্তিগত বিকাশ নাম্বার ০১৭৩৪-১৭৫০৫১ দেওয়া হয়েছে। এছাড়া কেউ শাহিনের সার্বিক খোঁজখবর নিতে চাইলে তার বাবা দুলাল মিয়ার মোবাইল নাম্বারÑ০১৯৮৭-৮৩৩৪৫৯ দেওয়া হয়েছে। সংবাদ বিজ্ঞপ্তি