সিলেট নগরের কবি নজরুল অডিটরিয়ামে বৃহস্পতিবার জয়িতাদের সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠানে জয়িতাদের হাতে সম্মাননা ক্রেস্ট তুলে দেন মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী ফজিলাতুন নেসা ইন্দিরা ষ আলোকিত বাংলাদেশ
‘তোমরাই বাংলাদেশের বাতিঘর’Ñ সেøাগানে বিভিন্ন ক্ষেত্রে অবদানের জন্য সিলেটের তৃণমূলের ২৫ নারীকে জয়িতা সম্মাননা প্রদান করা হয়েছে। মহিলাবিষয়ক অধিদপ্তর ও বিভাগীয় কমিশনার কার্যালয় সিলেটের উদ্যোগে এ উপলক্ষে আয়োজন করা হয় অনুষ্ঠানের। বৃহস্পতিবার নগরের কবি নজরুল অডিটোরিয়ামে জয়িতাদের সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠান ও আলোচনা সভায় জয়িতাদের হাতে সম্মাননা ক্রেস্ট তুলে দেন মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী ফজিলাতুন নেসা ইন্দিরা।
সিলেটের বিভাগীয় কমিশনার মো. মশিউর রহমান এনডিসি’র অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন। এ অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন- সংসদ সদস্য শামীমা আক্তার খানম ও সৈয়দা জোহরা আলাউদ্দিন, মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব কাজী রওশন আক্তার ও মহিলাবিষয়ক অধিদপ্তর মহাপরিচালক ( গ্রেড-১) পারভীন আকতার।
এতে সিলেট বিভাগের চার জেলার পাঁচজন করে ২০ জন এবং বিভাগীয় পর্যায়ে পাঁচজন জয়িতা সম্মাননা পান। এর মধ্যে সিলেট জেলায় শ্রেষ্ঠ জয়িতারা হলেন-অর্থনৈতিক সাফল্যের জন্য মিনারা বেগম, সমাজ উন্নয়নে বিশেষ অবদান রাখায় আছিয়া খানম শিকদার, শিক্ষা ও চাকরি ক্ষেত্রে সফলতার জন্য ড. নাসরিন সুলতানা লাকি, নির্যাতনের বিভীষিকা মুছে নতুন উদ্যমে জীবন শুরু করায় সালেহা বেগম এবং সফল জননী হিসেবে শামসুন্নাহার চৌধুরী।
সুনামগঞ্জ জেলায় জয়িতারা হলেন- ছালেহা বেগম, সামিনা চৌধুরী মনি, স্বর্ণালী দে, ছায়া রানী চৌধুরী এবং সফল জননী হিসেবে রানী দাস।
হবিগঞ্জ জেলায় জয়িতারা হলেন- সেলিনা আক্তার, শেখ সুমা জামান, রানী মোদক, মোছা. সাহিদা আক্তার রেজিয়া এবং নুরুন্নাহার বেগম।
মৌলভীবাজার জেলায় জয়িতারা হলেন- অর্থনৈতিক সাফল্যের জন্য রওশন আরা বেগম, সমাজ উন্নয়নে রুমানা আক্তর রুবি, শিক্ষা ও চাকরি ক্ষেত্রে সফলতার জন্য নাজমীন আক্তার, নির্যাতনের বিভীষিকা মুছে নতুন উদ্যমে জীবন শুরু করায় হাজেরা আক্তার এবং সফল জননী হিসেবে রীতা দত্ত।
এছাড়াও সিলেট বিভাগের নির্বাচিত পাঁচজন হলেন- সিলেটের মিনারা বেগম, মৌলভীবাজারের নাজমীন আক্তার, সিলেটের শামসুন্নাহার চৌধুরী এবং সিলেটের আছিয়া খানম শিকদার।