আজকের পত্রিকাআপনি দেখছেন ৭-০৫-২০১৯ তারিখে পত্রিকা

স্কুলে স্কুলে উত্তীর্ণদের উচ্ছ্বাস

এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফল

আলোকিত ডেস্ক
| দেশ

চট্টগ্রাম কলেজিয়েট স্কুল, রাজশাহীর সরকারি পিএন বালিকা উচ্চবিদ্যালয়, বরিশাল সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয় (ওপরে), কুমিল্লা জিলা স্কুলের প্রধান শিক্ষকের সঙ্গে শিক্ষার্থীরা, যশোর পুলিশ লাইন্স মাধ্যমিক বিদ্যালয়, ময়মনসিংহের বিদ্যাময়ী সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের

সারা দেশে সোমবার ২০১৯ সালের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি), দাখিল ও সমমানের পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হয়েছে। এবার ছেলেদের তুলনায় মেয়েদের পাসের হার বেশি। এসএসসির ফল প্রকাশের পর বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা আনন্দ-উল্লাসে মেতে ওঠে। এবার এসএসসি পরীক্ষার ফলে দেশসেরা হয়েছে রাজশাহী শিক্ষা বোর্ড। ব্যুরো ও প্রতিনিধিদের পাঠানো খবর
রাজশাহী : এসএসসি পরীক্ষার ফলে দেশসেরা হয়েছে রাজশাহী শিক্ষা বোর্ড। সার্বিক ফলে এবার বোর্ডে দ্বিতীয় হয়েছে রাজশাহী। বোর্ডের সার্বিক ফল পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, রাজশাহী বিভাগের আট জেলার মধ্যে ৯৪ দশমিক ৯৭ শতাংশ পাসের হারে শীর্ষে রয়েছে জয়পুরহাট জেলা। জেলার মোট পরীক্ষার্থী ছিল ৯ হাজার ৩২৪ জন। এর মধ্যে উত্তীর্ণ হয়েছে ৮ হাজার ৮৫৫ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে এক হাজার ৪৯১ জন। ৯৪ দশমিক ১৪ শতাংশ ছাত্র এবং ৯৫ দশমিক ৮২ শতাংশ মেয়ে উত্তীর্ণ হয়েছে। ৯২ দশমিক ১২ শতাংশ পাসের হার নিয়ে গত বছরও বোর্ড সেরা ছিল জয়পুরহাট। ৯২ দশমিক ৮৪ শতাংশ শিক্ষার্থী উত্তীর্ণ হওয়ায় বোর্ডে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে রাজশাহী। এখানকার মোট পরীক্ষার্থী ছিল ৩২ হাজার ২৯৯ জন। এর মধ্যে উত্তীর্ণ হয়েছে ২৯ হাজার ৯৮৫ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪ হাজার ১০৮ জন। রাজশাহীতে ৯১ দশমিক ৯৬ শতাংশ ছাত্র এবং ৯৩ দশমিক ৮৫ শতাংশ ছাত্রী উত্তীর্ণ হয়েছে। 
বরিশাল : বরিশাল বোর্ডের আওতাধীন ৬ জেলায় জেলা ভিত্তিক ফলে পাসের হারে শীর্ষস্থানে রয়েছে পিরোজপুর জেলা। দ্বিতীয় থেকে ষষ্ঠ অবস্থানে রয়েছে যথাক্রমে বরগুনা, বরিশাল, ভোলা, পটুয়াখালী ও ঝালকাঠী। গত বছর শীর্ষে থাকা ভোলা জেলা এবার চতুর্থে নেমেছে। ঝালকাঠী গত বছরের মতো এবারও সর্বনিম্ন। শীর্ষে থাকা পিরোজপুর জেলায় পাসের হার ৮৬ দশমিক ৯৩। এ জেলা থেকে ১৩ হাজার ৬৪ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে পাস করেছে ১১ হাজার ৩৫৯ জন। দ্বিতীয় স্থান অর্জনকারী বরগুনায় পাসের হার ৮০ দশমিক ৮৪। এ জেলার ১৫১টি বিদ্যালয় থেকে ১১ হাজার ১২৫ জন পরীক্ষায় অংশ নিয়ে পাস করেছে ৮ হাজার ৯৯৪ জন। বরিশালের ৪১৩টি বিদ্যালয় থেকে ৩৫ হাজার ৯১৭ জন পরীক্ষায় অংশ নিয়ে পাস করেছে ২৮ হাজার ৫০৭ জন। তৃতীয় স্থানে থাকা এ জেলার পাসের হার ৭৯ দশমিক ৩৭। 
গাইবান্ধা : এসএসসি পরীক্ষার ফলে এ বছর গাইবান্ধা সরকারি উচ্চ বালিকা বিদ্যালয় শীর্ষস্থান লাভ করেছে। এ বিদ্যালয় থেকে ২৩৩ জন পরীক্ষায় অংশ নেয়। তাদের মধ্যে শতভাগ পরীক্ষার্থী উত্তীর্ণ হয়েছে। তার মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৮৬ জন। জেলার স্বনামধন্য কয়েকটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ফল বিশ্লেষণে এ তথ্য জানা গেছে। জানা গেছে, আহম্মেদ উদ্দিন শাহ শিশু নিকেতন স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে ২১৫ জন পরীক্ষায় অংশ নেয়। তাদের মধ্যে ২১৩ জন উত্তীর্ণ হয়েছে। পাসের হার ৯৯ দশমিক ০৭ শতাংশ। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৫৭ জন। এছাড়া গাইবান্ধা সরকারি বালক উচ্চবিদ্যালয় থেকে ২৪৩ জন ছাত্র পরীক্ষায় অংশ নেয়। উত্তীর্ণ হয়েছে ২৩৯ জন। পাসের হার ৯৮ দশমিক ৩৫ শতাংশ। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৯০ জন। অন্যদিকে গাইবান্ধা আমার বাংলা মাধ্যমিক বিদ্যাপীঠ থেকে এবার পরীক্ষায় অংশ নিয়েছে ১০০ জন। পাস করেছে ৯৪ জন ও জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৭ জন। পাসের হার ৯৪ শতাংশ। গাইবান্ধা সদর উপজেলা মডেল স্কুল ও কলেজ থেকে ১১৫ জন পরীক্ষায় অংশ নেয়। এরমধ্যে পাস করে ১১৪ জন এবং জিপিএ-৫ পায় মাত্র চারজন। পাসের হার ৯৯ শতাংশ। 
ব্রাহ্মণবাড়িয়া : ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় এসএসসি পরীক্ষার ফলে পাসের হার ও জিপিএ-৫ এ এগিয়ে রয়েছে অন্নদা সরকারি উচ্চবিদ্যালয়। এবারের এসএসসি পরীক্ষায় এ বিদ্যালয়ের পাসের হার ৯৯ দশমিক ৬৮ শতাংশ। এসএসসি পরীক্ষায় ৩১২ জন অংশ নিয়ে কৃতকার্য হয়েছে ৩১১ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৪২ জন। বিভিন্ন বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ সূত্রে জানা গেছে, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার গভ. মডেল গার্লস হাইস্কুল থেকে এসএসসি পরীক্ষায় ২১২ জন অংশ নিয়ে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৮৯ জন পরীক্ষার্থী। আইডিয়াল রেসিডেন্সিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৩ শিক্ষার্থী। সাবেরা সোবহান সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয় থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৭৬ জন পরীক্ষার্থী। বাংলাদেশ গ্যাস ফিল্ড স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪৪ জন শিক্ষার্থী। এ ছাড়া ব্রাহ্মণবাড়িয়া উচ্চবিদ্যালয় থেকে এবারের এসএসসি পরীক্ষায় ২১৫ জন অংশ নিয়ে কৃতকার্য হয়েছে ২১৩ জন পরীক্ষার্থী। জিপিএ-৫ পেয়েছে ২০ জন শিক্ষার্থী। আনন্দময়ী বালিকা উচ্চবিদ্যালয় থেকে এবারের এসএসসি পরীক্ষায় ১৯৮ জন অংশ নিয়ে কৃতকার্য হয়েছে ১৭৯ জন পরীক্ষার্থী। পাসের হার ৮৫ দশমিক ৩৫ শতাংশ। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪৪ জন শিক্ষার্থী।
যশোর : এসএসসির ২০১৮ সালের রেজাল্টে যশোর বোর্ডে সবচেয়ে ভালো করেছিল নড়াইল জেলার ছাত্রছাত্রীরা। সেবার বোর্ডের ১০ জেলার মধ্যে এ জেলাটির অবস্থান ছিল একনম্বরে। কিন্তু এক বছরের ব্যবধানে অর্থাৎ ২০১৯ সালের রেজাল্টে বোর্ডের মধ্যে তাদের অবস্থান সবার পেছনে। সোমবার দুপুরে যশোর বোর্ডের প্রকাশিত ফলাফলে এ চিত্র উঠে এসেছে। বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক মাধব চন্দ্র রুদ্র বলেন, খুলনা বিভাগের ১০ জেলার মধ্যে এবারের এসএসসির ফলাফলে শীর্ষে রয়েছে খুলনা জেলা। শিক্ষা বোর্ডে ৯০ দশমিক ৮৮ ভাগ শিক্ষার্থী উত্তীর্ণ হলেও এ জেলা থেকে পাস করেছে ৯৪ দশমিক ৩৪ ভাগ পরীক্ষার্থী। আর সবার নিচে নড়াইল জেলা। নড়াইল জেলা থেকে পাস করেছে ৮৪ দশমিক ১৫ ভাগ। বোর্ডের দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে সাতক্ষীরা জেলা। এ জেলা থেকে পাস করেছে ৯৩ দশমিক ৫৪ ভাগ শিক্ষার্থী। তৃতীয় অবস্থানে বাগেরহাট জেলা। বাগেরহাট থেকে ৯২ দশমিক ৯৪ ভাগ পরীক্ষার্থী কৃতকার্য হয়েছে। চতুর্থ স্থানের তালিকায় থাকা মাগুরা জেলা থেকে পাস করেছে ৯১ দশমিক ৯৮ ভাগ শিক্ষার্থী। পঞ্চাম স্থানে রয়েছে যশোর জেলা। এখান থেকে ৯০ দশমিক ৫৫ ভাগ শিক্ষার্থী পাস করেছে। আর ৯০ দশমিক ২৭ ভাগ শিক্ষার্থী পাস করে ষষ্ঠ স্থানে রয়েছে মেহেরপুর জেলা। চুয়াডাঙ্গা জেলা রয়েছে সপ্তম স্থানে। এখানে ৮৯ দশমিক ৬৮ ভাগ পরীক্ষার্থী কৃতকার্য হয়েছে। অষ্টম স্থানে থাকা ঝিনাইদহ জেলা থেকে পাস করেছে ৮৯ দশমিক ৬১ ভাগ শিক্ষার্থী। নবম স্থানে থাকা কুষ্টিয়া জেলা থেকে পাস করেছে ৮৭ দশমিক ৯৮ ভাগ শিক্ষার্থী। আর দশম স্থানে রয়েছে নড়াইল জেলা। এ জেলা থেকে পাসের হার ৮৪ দশমিক ১৫ ভাগ। যশোর শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষানিয়ন্ত্রক মাধব চন্দ্র রুদ্র বলেন, এ বছর যশোর বোর্ডে মোট ১ লাখ ৮২ হাজার ৩১০ জন শিক্ষার্থী এসএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে। এদের মধ্যে উত্তীর্ণ হয়েছে ১ লাখ ৬৫ হাজার ৬৮৮ জন। পাসের হার ৯০ দশমিক ৮৮ শতাংশ। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৯ হাজার ৯৪৮ জন। তবে এবার তিনটি বিভাগেই ছেলেদের চেয়ে মেয়েদের পাসের হার বেশি। পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক মাধব চন্দ্র রুদ্র আরও জানিয়েছেন, গত বছরের তুলনায় পাসের হারও জিপিএ-৫ প্রাপ্তি বেড়েছে। মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্তে নির্বাচনী পরীক্ষায় অনুত্তীর্ণদের বোর্ড পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে না দেওয়ায় এবার ভালো ছেলেমেয়েরা চূড়ান্ত পরীক্ষায় অংশ নেয়। এ জন্য পাসের হার বেড়েছে। এ ছাড়া স্কুলগুলো আন্তঃপরীক্ষায় বোর্ডের প্রশ্ন ব্যাংকের প্রশ্নে পরীক্ষা নেওয়ায় শিক্ষার্থীরা কেন্দ্রীয় পরীক্ষায় ভালো রেজাল্ট হয়েছে।
কচুয়া (চাঁদপুর) : এবারের এসএসসি পরীক্ষার ফলে কচুয়ায় সর্বমোট ৪ হাজার ৭৫১ জন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে উত্তীর্ণ হয়েছে ৪৪০৬ জন। পাসের হার ৯২ দশমিক ৭৪ শতাংশ। তন্মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৯৯ জন। জিপিএ-৫ প্রাপ্তির দিক থেকে শতভাগ পাস করা ওবায়েদুল হক উচ্চবিদ্যালয় উপজেলার শীর্ষে রয়েছে। এ বিদ্যালয় থেকে মোট ৯৮ শিক্ষার্থী অংশ নিয়ে সবাই কৃতকার্য হয়েছে। তন্মধ্যে ২৮ শিক্ষার্থী জিপিএ-৫ পেয়েছে। ওবায়েদুল হক উচ্চবিদ্যালয় ছাড়াও উপজেলার আরও পাঁচটি বিদ্যালয় শতভাগ ফল অর্জন করে। শতভাগ পাস করা বিদ্যালয়গুলো হচ্ছেÑ আশেক আলী খান স্কুল অ্যান্ড কলেজ, মাঝিগাছা এমএম উচ্চবিদ্যালয়, মনপুরা বাতাবাড়িয়া জাফর আলী মেমোরিয়াল স্কুল, বাইছারা উচ্চবিদ্যালয়, দরবেশগঞ্জ উচ্চবিদ্যালয়। এছাড়া উপজেলার ওবায়েদুল হক উচ্চবিদ্যালয় ও সাচার বহুমুখী উচ্চবিদ্যালয়ের ভোকেশনাল শাখা থেকে মোট ১৪৮ শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে ১৪৫ জন কৃতকার্য হয়। পাসের হার ৯৭ দশমিক ৯৮ শতাংশ। জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৫ জন। এদিকে এবারের দাখিল পরীক্ষার ফলে কচুয়ায় সর্বমোট ১ হাজার ৩৮১ জন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে উত্তীর্ণ হয়েছে ১১৩১ জন। পাসের হার ৮১ দশমিক ৮৯। তন্মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৪ জন। উপজেলা ফলের দিক থেকে কাদলা খাদিজাতুল কোবরা (রা.) মহিলা মাদ্রাসা শীর্ষে রয়েছে। এ মাদ্রাসা থেকে মোট ৬০ জন শিক্ষার্থী অংশ নিয়ে সবাই কৃতকার্য হয়েছে। তন্মধ্যে একজন শিক্ষার্থী জিপিএ-৫ লাভ করেছে। এছাড়া আরও তিনটি মাদ্রাসা শতভাগ ফল অর্জন করে।
ঝালকাঠি : এ বছরও দাখিল পরীক্ষার ফলে এ প্লাস প্রাপ্তিতে ঈর্ষণীয় সাফল্য অর্জন করেছে ঝালকাঠি এনএস কামিল মাদ্রাসা। এ মাদ্রাসা থেকে ২২০ জন শিক্ষার্থী অংশ গ্রহণ করে শতভাগ পাস করেছে। এর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১২৪ জন। এর মধ্যে বিজ্ঞান বিভাগ থেকে ৫০ জন এবং সাধারণ বিভাগ থেকে ৭৪ জন শিক্ষার্থী জিপিএ-৫ পেয়েছে। এদিকে এসএসসি পরীক্ষায় ঝালকাঠি জেলায় পাসের হার ৬৭ দশমিক ১৪ শতাংশ। এ বছর জেলায় মোট ১০ হাজার ৭৭৬ জন পরীক্ষার্থী অংশ নিয়ে ৭ হাজার ২৩৫ জন শিক্ষার্থী পাস করেছে। 
কাউখালী : কাউখালী এসএসসি ও দাখিল পরিক্ষা কেন্দ্রে ১৫টি এ প্লাসসহ ঈর্ষণীয় ফল হয়েছে। এর মধ্যে কাউখালী সরকারি বালক উচ্চবিদ্যালয় আটটি, এসবি সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয় চারটি, জানকিনাথ মাধ্যমিক বিদ্যালয় একটি, হোগলা বেতকা মাধ্যমিক বিদ্যালয় দুটি, নিলতী সম্মিলিত মাধ্যমিক বিদ্যালয় একটি ও নাঙ্গুলি নেছারিয়া কামিল মাদ্রাসায় একটি এ প্লাস পেয়েছে। উপজেলায় ৯০ দশমিক ৬৭ শতাংশ পেয়ে সরকারি বালক উচ্চবিদ্যালয় সবার শীর্ষে রয়েছে।
তিতাস : কুমিল্লার তিতাসে প্রকাশিত এসএসসি পরীক্ষায় ৫৯টি জিপিএ-৫ থাকলেও দাখিল পরীক্ষায় ভরাডুবি হয়েছে। উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আনোয়ারা চৌধুরী জানান, এবার এসএসসি পরীক্ষায় ১১টি প্রতিষ্ঠান থেকে ১ হাজার ৫৭৭ শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে। এদের মধ্যে পাস করেছে ১ হাজার ৪২৫ জন, অকৃতকার্য হয়েছে ১৫২ জন। শতকরা পাসের হার ৯০ দশমিক ৩৬। অপরদিকে দাখিল পরীক্ষায় ৯টি প্রতিষ্ঠান থেকে ৫১৬ শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে। এদের মধ্যে পাস করেছে ২৮৭ জন, অকৃতকার্য হয়েছে ২২৯ জন। শতকরা পাসের হার ৫৫ দশমিক ৬২।